চটি গল্প
bangla choty golpo bangla choty bangla choty kahini new bangla choty bangla choty kahani bangla choty story new bangla choty golpo bangla choty new bangla choty ma bangla choty live bangla choty book bangla choty list bangla choty galpo bangla choty uk bangla choty golpo.com hot bangla choty all bangla choty bangla choty femdo bangla choty femdom bangla choty golpo new
বাইরে ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে, জানালায় টুপটাপ শব্দ, ক্লাসের বাতাসেও যেন এক অন্যরকম অনুভূতি! পুরো ক্লাস ফাঁকা, শুধু আমি, সুমাইয়া আর নুসরাত ম্যাম ক্লাসে আসি। ম্যাম আর সুমাইয়ার চটি গল্প। আকাশ মেঘলা থাকায় আজ ভার্সিটিতে আর কেউ আসে নি। একটা শীতল পরিবেশ, কিন্তু শরীরের মধ্যে কেমন জানি অদ্ভুত গরম গরম লাগছে!
আমি বেঞ্চে বসে বইয়ের দিকে তাকিয়ে আছি, কিন্তু মন পড়ে আছে অন্যদিকে! সুমাইয়া একটু অস্বস্তিতে কাতরাচ্ছিল, বারবার হাত দিয়ে তলপেট চুলকাচ্ছিল। ম্যাম লক্ষ্য করল, বলল, — “কি হয়েছে তোর? কিরে এতক্ষণ ধরে পেট চুলকাচ্ছিস কেন?”
সুমাইয়া লজ্জা পেয়ে মাথা নিচু করে বলল, — “ম্যাম, মনে হয় র্যাশ উঠেছে… খুব চুলকাচ্ছে…”
ম্যাম বলল, “এভাবে বুঝতে পারব না, দেখতে হবে!”
সুমাইয়া একদম থমকে গেল! চোখ গোল হয়ে গেল, সে তো ভাবেইনি ম্যাম এটা বলবে! আমি দেখলাম, ওর কাঁধ একটু কেঁপে উঠল! তারপর আস্তে আস্তে গলাটাকে একটু ক্লিয়ার করে বলল, — “এ…এভাবে ক্লাসরুমে ম্যাম?”
ম্যাম একটু কঠিন গলায় বলল, “তুই তো ক্লাসেই চুলকাচ্ছিস! সমস্যা কি?”
সুমাইয়া দুরুদুরু চোখে আমার দিকে তাকালো, যেন বলতে চায়, ‘আমি একটি প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে হয়ে একটি ছেলের সামনে কিভাবে খুলবো?’ আমি শুধু চুপ করে দেখছিলাম, কিন্তু বুকের ধুকপুকানি বেড়ে যাচ্ছিল!
ম্যাম বলল, “এভাবে দাঁড়ায় থেকে হবে না, জামাটা একটু তুলতে হবে!”
সুমাইয়া একটু কেঁপে উঠলো! হাত ধীরে ধীরে উপরে উঠতে লাগল… আস্তে আস্তে যখন ওর জামাটা ওপরে উঠলো, আমি থমকে গেলাম! মসৃণ, উজ্জ্বল পেট, গোল নাভির চারপাশে এক অন্যরকম আবেদন! বুকের মাঝে ধাক্কা লাগল আমার!
ম্যাম ওর পেটের দিকে তাকিয়ে বলল, — “ঠিক মতো দেখতে হলে সালোয়ারের ফিতা খুলতে হবে, নাহলে বুঝতে পারব না কোথায় সমস্যা!”
এইবার সুমাইয়া একদম জমে গেল! ওর হাত একটু কাঁপল, মুখ লাল হয়ে গেল! বুক ওঠানামা করছে, যেন শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে! আমি গিলে খেলাম পুরো দৃশ্য!
ম্যাম হাত বাড়িয়ে ওর সালোয়ারের ফিতার দিকে গেল… আমি পুরো দম বন্ধ করে তাকিয়ে আছি! সুমাইয়া চোখ বন্ধ করল, যেন নিজেকে বোঝাচ্ছে!
ফিতা খুলতেই সালোয়ার একটু নিচে নামল… আর আমি দেখতে পেলাম নাভির নিচের নরম, মসৃণ তলপেট… আর তার নিচে কালো পেন্টি পরা!
বুকের মধ্যে ধাক্কা লাগল! শরীর ঝিমঝিম করতে লাগল! ধনটা শক্ত হয়ে গেল, পেন্টের মধ্যে আগ্নেয়গিরির মতো ফুঁসছে! নিজের অজান্তেই পেন্টের ওপর দিয়ে হাত বুলিয়ে দিলাম…
— “কি রে! এমন শিহরণ কেন লাগছে?”
সুমাইয়া চুপ! মাথা নিচু, বুকের ওঠানামা বেড়ে গেছে! আমি পাগলের মতো তাকিয়ে আছি!
ম্যাম এবার নাভির কাছাকাছি একটু স্পর্শ করল… সুমাইয়া চোখ বন্ধ করে দিল, গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠল!
— “উমমম… ম্যাম…”
আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি! পেন্টের ভেতর শক্ত হয়ে আছি, কিন্তু নড়তে পারছি না! বুক ধড়ফড় করছে!
ম্যাম সুমাইয়া কে বলল, “ঠিক কোথায় র্যাশ হয়েছে?”
সুমাইয়া আস্তে বলল, “আরেকটু নিচে…”
ম্যাম বলল, “ঠিক আছে, পেন্টিটা একটু নিচে নামাতে হবে!” বলেই সে হাত বাড়িয়ে পেন্টির কোমরের দিকের রবারের অংশে আঙুল রাখল। সুমাইয়া থমথমে দাঁড়িয়ে, তার বুক ধুকপুক করছে!
ম্যামের আঙুল আস্তে আস্তে পেন্টির কিনারায় গলে গেল, তারপর নিচের দিকে ধীরে ধীরে টান দিল। পেন্টির কাপড় কুঁচকে গেল, কোমর থেকে সরে ধীরে ধীরে উরু ছুঁয়ে নামতে লাগল… একটু পর সেটা একদম হাঁটু পর্যন্ত নেমে এলো!
সুমাইয়া তখন নিঃশ্বাস বন্ধ করে দাঁড়িয়ে, হালকা ঘাম জমেছে গালে, ঠোঁট শুকিয়ে গেছে! তার নিচের অংশ একদম উন্মুক্ত হয়ে পড়েছে… সেই জায়গাটা যেটা এতদিন কাউকে দেখায়নি!
নুসরাত ম্যাম তখন একদম রাফ মুডে, তার নরম, উষ্ণ হাতটা নিয়ে সুমাইয়ার তলপেটে আলতোভাবে ছোঁয়াল, তারপর নিচের দিকে তাকিয়ে বলল, “ওহ! এতো ঘন কালো বাল! তুমি কখনও পরিষ্কার করো না?”
সুমাইয়া থতমত খেয়ে গেল, ঠোঁট কাঁপছে, কিছু বলার ভাষা নেই! সে শুধু মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকল… অথচ ভেতরে এক অদ্ভুত অনুভূতি খেলে যাচ্ছে… যেন সে ভয়, উত্তেজনা, আর একটা অন্যরকম শিহরণ একসাথে ফিল করছে!
ম্যামের আঙুল তখন বালগুলো ছুঁয়ে অনুভব করছিল… তারপর সে বলল, “দেখি তো, এখানে র্যাশ হয়েছে নাকি!” বলেই সে মাথা নিচু করল…
তারপর একদম গুদ এর চারপাশে আঙুল চালিয়ে দেখতে লাগল! তার স্পর্শে সুমাইয়া কেঁপে উঠল, ঠোঁট শক্ত করে চেপে ধরল, যেন কোনো শব্দ না বের হয়!
ম্যাম সিরিয়াস গলায় বলল, “এইখানে তো অনেক বেশি র্যাশ হয়েছে! একদম গুদ-এর পাশের স্কিন লাল হয়ে গেছে! তুমি কি কখনো ক্রিম লাগাও নাকি?”
সুমাইয়া এত লজ্জায় আর ভয় পেয়ে গেছে যে কিছু বলতে পারছে না, শুধু মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে…
আর আমি? পাশের বেঞ্চে বসে দম বন্ধ হয়ে আসছে! বুকের ভেতর ঢিপঢিপ করছে, শরীর ঘেমে উঠছে… নুসরাত ম্যামের এমন রাফ অ্যাটিটিউড দেখে মাথা কাজ করছে না…
সুমাইয়া তখনো লজ্জায় জমে গেছে, কিন্তু তার শরীরের প্রতিক্রিয়া অন্য কিছু বলছে…
ম্যাম তখন আবারও হাত চালাল সেই জায়গায়, আঙুল দিয়ে বালের গোড়া ধরে টান দিল, তারপর বলল, এত ঘন হয়ে গেছে, পুরো জঙ্গল! আগে এটা ক্লিন করতে হবে।
সুমাইয়া ফিসফিস করে বলল, কিন্তু ম্যাম…এখানে…এভাবে?
নুসরাত ম্যাম একটু হেসে বলল, তুই কি চাস, এটা আরও খারাপ হোক? আরেকটু হলে তো ইনফেকশন হয়ে যাবে!
সুমাইয়া শিউরে উঠল… সে কিছু বলতে পারছে না, শুধু অনুভব করছে ম্যামের নরম আঙুল তার গুদ-এর চারপাশে বুলিয়ে যাচ্ছে…
ম্যাম তখন বলল, দাঁড়া, আমি দেখি তোর জন্য কি করতে পারি! তারপর হঠাৎই ম্যামের চোখ আমার দিকে পড়ল…
আমি তখন পুরো মুডে! ধন খাড়া হয়ে গেছে, প্যান্টের ভেতর এমন ঠেলে আছে যে মনে হচ্ছে ফেটে বেরিয়ে আসবে! শরীরের উত্তেজনা এমন বেড়ে গেছে যে নিজেই বুঝতে পারছিলাম না কি করছি… আমি তখন চেইন খুলে, আস্তে আস্তে হাত ঢুকিয়ে ধনের ওপর হাত বোলাচ্ছিলাম… গরম হয়ে থাকা শক্ত ধনের স্পর্শ প্যান্টের ভেতর দিয়েই অনুভব করছিলাম… নিজের হাতের স্পর্শেই কেমন জানি ঝিমঝিম লাগছিল…
ম্যাম হঠাৎ থমকে গেল… চোখ সরু করে একদম পর্ন তারকাদের দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকাল… ঠোঁটে হালকা একটা দুষ্টু হাসি ফুটে উঠল… — তোর তো দেখি হাত খুব চালু… ক্লাসেই এসব কি শুরু করলি?
ম্যাম হঠাৎ থমকে গেল… চোখ সরু করে একদম পর্ন তারকাদের দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকাল… ঠোঁটে হালকা একটা দুষ্টু হাসি ফুটে উঠল… — তোর তো দেখি হাত খুব চালু… ক্লাসেই এসব কি শুরু করলি?
আমি তো পুরো থ! দ্রুত হাত সরিয়ে নিলাম, কিন্তু ধন তখনও একদম শক্ত হয়ে প্যান্টের ওপর চাপ দিচ্ছে! ম্যামের চোখ সরাসরি সেখানে… চোখের কোণে সেই বাঁকা দুষ্টু হাসি… আমি কিছু বলার আগেই ম্যাম আস্তে আস্তে সামনে এগিয়ে এলো… আমার পাশে দাঁড়িয়ে একটা লম্বা দৃষ্টি দিল… আমার মুখ থেকে ধন পর্যন্ত একবার ভালো করে দেখে নিল… তারপর ঠোঁট কামড়ে বলল…
— আচ্ছা বাদ দে… উঠে আমার ব্যাগ থেকে বিটটা দে!
আমি তাড়াতাড়ি চেইন আটকে উঠে দাঁড়ালাম… কিন্তু ধন তখনও প্যান্টের ভেতর ফেটে বেরিয়ে আসার মতো ঠেলে রেখেছে! হাঁটতে গেলে সেটার ঠেকা আরও বেশি অনুভব হচ্ছে… মনে হচ্ছে যেকোনো সময় প্যান্টের ভেতর থেকেই ফেটে বেরিয়ে যাবে… তবুও কোনোরকমে ব্যাগের দিকে এগিয়ে গেলাম, কিন্তু মাথা পুরো ব্ল্যাঙ্ক!
ব্যাগের চেইন খুলে হাত ঢুকালাম… খুঁজতে খুঁজতে আঙুলের মাথায় একটা ছোট, স্মুদ কিছু লাগলো… এটা তো! হাতে তুলে নিতেই বুঝলাম এটা মেয়েদের বিট! ছোট আর স্লিম ডিজাইন… এটা দেখে আমার মাথার মধ্যে বাজ পড়ল… এইটা তো ওই জিনিস!
হাত কাঁপছে, তবুও কোনোরকমে ম্যামের সামনে গিয়ে এগিয়ে দিলাম। ম্যাম সেটা হাতে নিয়ে একটু ওজন বুঝল… তারপর আমার দিকে তাকিয়ে ঠোঁটের কোণে বাঁকা হাসি এনে বলল,
— হ্যাঁ রে? তুই চিনলি কিভাবে এটা বিট? জানিস এটা দিয়ে মেয়েরা কি শেভ করে?
আমি তো জমে গেলাম! চোখের সামনে ম্যামের রহস্যময় হাসি… আমি কিছু বলার আগেই ম্যাম এক পা সামনে এসে নিচু গলায় বলল, — তোর মুখ দেখে তো মনে হচ্ছে তুই জানিস, নাকি লুকিয়ে দেখে থাকিস? লাইভ দেখেছিস কখনো? নাকি আজকে দেখবি কীভাবে আমি ফেলি?
আমি গিলে খাওয়ার মতো অবস্থা! গলা শুকিয়ে আসছে… চোখ সরাতে পারছি না, সুমাইয়া নিচের দিকে তাকিয়ে আছে, মুখ লাল হয়ে গেছে… নিশ্বাস ভারী হয়ে আসছে, বুক ওঠানামা করছে… সে কি কিছু আশা করছে? নাকি ম্যামের কথায় আরও লজ্জায় গলে যাচ্ছে?
ম্যাম তখন আমার দিকে তাকিয়ে বলল, — তুই তো সবই দেখলি! তোর ক্লাসমেট, মানে তোর একপ্রকার বন্ধু… তার কেমন র্যাশ হয়েছে, বুঝতে পারলি?
আমি তো পুরো গেঁড়ে গেলাম! লজ্জায় মাথা নিচু করে বললাম, — ম্যাম… মানে… আমি কিছু… ঠিকভাবে… মানে…
ম্যাম তখন একপাশে ঠোঁট বাঁকা করে একটা দুষ্টু হাসি দিল, তারপর একেবারে গা ঘেঁষে সামনে এল… আমার কানে ফিসফিস করে বলল, — আসলেই দেখিসনি? আচ্ছা, তাহলে দেখে নে!
আমি তো পুরো জমে গেলাম! হাত-পা ঠান্ডা হয়ে আসছে, গলার নিচ দিয়ে শিরশির করে কাঁপুনি নামছে… কিন্তু চোখ সরাতে পারছি না!
ম্যাম নিচু হয়ে সুমাইয়ার দিকে তাকাল, ও তখনও ঠোঁট কামড়ে নিচ্ছে, নিশ্বাস ভারী হয়ে গেছে… যেন কেমন একটা অস্বস্তি লাগছে, আবার কিছু বলতেও পারছে না!
— দেখ, র্যাশটা ঠিক এখানে…
ম্যাম তখন হাত বাড়িয়ে ওর থাইতে আলতো করে ছুঁয়ে দিল, তারপর আস্তে আস্তে সামনে এগিয়ে বাল সরিয়ে দিল… সব ক্লিয়ার দেখা যাচ্ছে! আমার বুকের ভেতর ধকধক করছে… শরীরের প্রতিটা রক্ত যেন টগবগ করে ফুটছে!
ম্যাম তখন আমার দিকে তাকিয়ে হালকা হাসল… চোখে রহস্যময় আগুন, একদম গভীর দৃষ্টি… — এইবার তো দেখলি… কেমন লাগছে?
আমি কথা বলার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছি… মুখ শুকিয়ে গেছে, গলা দিয়ে আওয়াজ বের হচ্ছে না… শুধু অনুভব করতে পারছি, আমার ধন প্যান্টের ভেতর ধকধক করছে, যেকোনো সময় ছিঁড়ে বেরিয়ে আসবে…
সুমাইয়া তখন চোখ বন্ধ করে ফেলেছে… নিঃশ্বাস গরম… ঠোঁট কামড়ে কেমন জানি একটা শব্দ করছে… যেন নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারছে না! ওর শরীর একেবারে কাঁপছে… হাত দিয়ে টেবিল আঁকড়ে ধরে আছে… মনে হচ্ছে যেকোনো মুহূর্তে সব লুজ করে ফেলবে! আর আমি? আমার প্যান্টের ভেতর ধন এমন ঠেলছে যেন এখনই ছিঁড়ে বেরিয়ে আসবে!
ম্যাম তখন নিচু হয়ে দুই পা ফাঁক করে বসল… দুই আঙুল দিয়ে একদম ধীরে ধীরে সুমাইয়ার বাল সরিয়ে দেখল… তারপর আমার দিকে তাকিয়ে একটা বাঁকা হাসি দিল… ঠোঁট কামড়ে বলল, “বেচারী চুলকাতে চুলকাতে বাল ছিঁড়ে ফেলেছে! তুই আমাকে একটু সাহায্য কর… জঙ্গলটা পরিষ্কার করতে হবে…”
আমি তো পুরো জমে গেলাম! একদিকে সুমাইয়ার এই অবস্থা, অন্যদিকে ম্যামের এই আগুন কথাবার্তা… শরীর দিয়ে যেন গরম স্রোত বয়ে যাচ্ছে! আমি হতবাক হয়ে একবার সুমাইয়ার দিকে তাকালাম, তারপর ম্যামের দিকে! এটা কি সত্যি?? নাকি আমি স্বপ্ন দেখছি?
সুমাইয়া তখন আস্তে আস্তে চোখ খুলল… ওর চোখে নেশা নেশা ভাব, ঠোঁট হালকা ফাঁকা… গরম শ্বাস নিচ্ছে… আমার দিকে একবার তাকিয়ে আবার চোখ নামিয়ে ফেলল! ওর শরীরের প্রতিটা অংশ তখন কাঁপছে… ওর মুখে কিছু বলার শক্তি নেই, কিন্তু ওর চোখেই সব লেখা!
ম্যাম তখন একদম ফোকাস দিয়ে নিচ থেকে উপরে তাকাল… তারপর দুই আঙুল দিয়ে আস্তে আস্তে বোলাতে বোলাতে বলল, “কি হল? এতক্ষণ তো খুব আগ্রহ নিয়ে দেখছিলি… এখন কি হেল্প করতে পারবি না?”
আমি গিলতে পারছি না… গলা শুকিয়ে গেছে… ধন এত শক্ত হয়ে আছে যে মনে হচ্ছে এখনই প্যান্ট ফাটিয়ে বেরিয়ে আসবে! হাত দিয়ে চেপে রেখেছি, কিন্তু কিছুতেই কন্ট্রোল করতে পারছি না!
সুমাইয়া তখন আস্তে আস্তে ফিসফিস করে বলল, “ম্যাম, ও কি পারবে?”
ম্যাম একপাশে ঠোঁট বাঁকা করে হাসল… তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বলল, “ও পারবে না? ওর তো দেখেই মনে হচ্ছে, ও করতে এক্সপার্ট! এই যে একটু আগে প্যান্টের ভেতর হাত ঢুকিয়ে মালিশ করছিল… মনে হয় অনেক অভ্যাস আছে, তাই না?”
আমি তো ঘেমে গেলাম! প্যান্টের ভেতর ধনটা এত টাইট হয়ে আছে, মনে হচ্ছে এখনই ফুটে বেরিয়ে আসবে! সুমাইয়া তখনও চোখ বন্ধ করে আছে… নিঃশ্বাস গরম… ঠোঁট কাঁপছে… শরীর পুরো থরথর করছে!
ম্যাম বিটটা হাতে নিয়ে আস্তে আস্তে বোলাতে লাগল… তারপর একটা বাঁকা হাসি দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলল, “এই নে, ধর, এখন তুই লাগিয়ে দে… জঙ্গল পরিষ্কার কর!”
আমি তো পুরো জমে গেলাম! হাত কাঁপছে… মাথার ভেতর আগুন জ্বলছে! এটা কি আসলেই ঘটছে?? নাকি আমি স্বপ্ন দেখছি??
সুমাইয়া তখন এক চোখ খুলে আমার দিকে তাকাল… সেই নেশাভরা চোখ… ঠোঁট একপাশে বাঁকা… যেন কিছু বলবে, কিন্তু বলতে পারছে না!
ম্যাম আমার ধরা দেখে মুচকি হাসল… নিচু গলায় বলল, “কি হল? এতক্ষণ তো খুব সাহস দেখাচ্ছিলি, এখন কি হলো? পারবি না?”
আমি গিলতে পারছি না… গলা শুকিয়ে গেছে… হাতটা সামনের দিকে বাড়ালাম… বিটটা নিয়ে আস্তে আস্তে… ঢাকনাটা খুললাম… সাথে সাথে সেই ঝাঁঝালো গন্ধ… মাথার ভেতর পুরো আগুন লেগে গেল!
মনের ভেতর হাজারটা অনুভূতি… উত্তেজনা, ভয়, রোমাঞ্চ, শরীরের প্রতিটা রোম কেঁপে উঠছে! এত কাছে… এত সামনে… এমন কিছু প্রথমবার করতে যাচ্ছি!
ম্যাম একপাশে ঠোঁট বাঁকা করে হাসল… “হাত কাঁপছে কেন? সাহস করে কর… ও তো চুলকাতে চুলকাতে বাল ছিঁড়ে ফেলবে, একটু হেল্প কর!”
আমি বসে পড়লাম সুমাইয়ার সামনে… এখনো তার জামা কোমরের উপরে উঠানো, সালোয়ার আর প্যান্টি হাঁটুর নিচে নামানো… আমার শরীর কাঁপছে… উত্তেজনা এত বেশি যে মনে হচ্ছে হাত কাঁপতে কাঁপতে থেমে যাবে…
ম্যাম পাশে বসে বলল, “হাত কাঁপাচ্ছিস কেন? ঠিকমতো লাগা… একটু ভালো করে ঘষে দে… দেখিস, মিস হয়ে না যায়!”
আমি গিলতে পারছি না… তবুও হাত এগিয়ে নিলাম… বিটটা আঙুলে নিয়ে আস্তে আস্তে লাগাতে শুরু করলাম… যেখানে যত জায়গায় বাল আছে, সব জায়গায়…
প্রথম স্পর্শের সাথে সাথেই সুমাইয়া কেঁপে উঠল… শরীরটা কেমন জানি ঝাঁকুনি খেল… নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে গেল কয়েক সেকেন্ডের জন্য… আমি নিজেও থেমে গেলাম! হাতের তালুতে টের পেলাম গরম নরম ত্বক… আমি বোঝার আগেই সুমাইয়া চোখ বন্ধ করে শ্বাস ফেলল… ঠোঁট কাঁপছে… যেন নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারছে না!
ম্যাম পাশে বসে হাসছে… আমি কেমন জানি বেখেয়াল হয়ে গেলাম… হাতটা একটু বেশি নিচে চলে গেল… সাথে সাথে সুমাইয়া গভীর শ্বাস নিল… শরীরটা শিউরে উঠল…
আমি হতবাক! এটা কি হলো?! আমি এত কিছু চিন্তা করছিলাম না… কিন্তু এখন যেন আমার নিজের নিয়ন্ত্রণও নেই… হাতটা কখন যে সুমাইয়ার গুদে চলে গেছে আমার একটু ও খেয়াল নেই, দেখার সাথে সাথে হাত যেখানে ছিল সেখানেই জমে গেল…
ঠিক তখন, ম্যাম হঠাৎ হাসতে হাসতে সাকিবকে থামিয়ে দিল, তারপর মুচকি হাসি দিয়ে সুমাইয়াকে বলল, “সুমাইয়া, তুই এতক্ষণ দাঁড়িয়ে আছিস? এবার এদিকে আয়, আমার চেয়ারে বসে একটু বিশ্রাম নে!”
সুমাইয়া কিছুটা লজ্জা পায়। কারণ তখন সে অর্ধ উলঙ। সে যে অবস্থাতে ছিল সেই ভাবেই ম্যাম এর দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে যায় এবং ম্যাম এর চেয়ারে বসে পড়ল, শরীরটা একদিকে একটু শিথিল হয়ে গেল। তার হাতগুলো কাঁপছিল, যেন উত্তেজনায় পুরো শরীরটা কম্পমান হয়ে উঠছে। তার গুদ পুরো খোলা, কিন্তু বিট লেগে থাকার কারণে সে শুধু দু পা এক করে রেখে গুদ ঢাকে। তার মুখে লালচে আভা, আর সে যেন নিজের অজান্তেই একটু শ্বাস ফেলে বলল, “ধন্যবাদ, ম্যাম।”
ম্যাম তার দিকে তাকিয়ে কিছুক্ষণ চুপ করেই রইলেন। তারপর আবার বললেন, “শুধু বিশ্রাম নে, পা আবার ফাক কর সুমাইয়া, বাকি কাজ আমি সাকিবকে দিয়ে দিচ্ছি।”
সুমাইয়া কিছুটা অবাক হয়ে পড়ে, ম্যাম এর দিকে তাকিয়ে ধীরে ধীরে বলে, “আবার সাকিব”!!?
ম্যাম হাসতে হাসতে বলে হ্যা, সাকিব উঠে পড়। এদিকে আয়। তোর বাকি কাজ সম্পুর্ন করে নে!!
তখন আমি বিট নিয়ে আস্তে আস্তে সুমাইয়ার শরীরের দিকে এগিয়ে গেলাম। সুমাইয়া কিছুটা নড়েচড়ে বসে, এইবার দুই পা ফাক করে বসায় তার গোলাপী গুদ এর পাপড়ি একটু ফাঁক হয়ে যায়!!!
আমি পুরো অবাক হয়ে দেখে ছিলাম। এরপর আবার কালো কালো বালের মধ্যে বিট লাগানো শুরু করলাম, এইবার সে কিন্তু কোনো বাধা দিলো না, যেন সে পুরোপুরি প্রস্তুত। আমি বিট লাগাতে শুরু করলাম, আর তার শরীরটা যেন উত্তেজনায় আরো শিথিল হয়ে উঠছিল। আমি আস্তে আস্তে যত জায়গায় বাল আছে সব খানে বিট লাগাতে।
বিট লাগাতে লাগাতে আবার আমার হাত সুমাইয়ার গুদের পাপড়ি তে গিয়ে লাগলো, আমি হঠাৎ নরম এবং গরম কিছুতে হাত লাগায় চমকে উঠলাম। সুমাইয়ার তখন পুরো শরীর কেঁপে কেঁপে ঝাঁকড়া দিয়ে উঠলো। আমি ভয় পেয়ে গেলাম!!;
ম্যাম এইবার আমাকে বললো, “শাকিব, ভয় পেওনা। এইটা সুমাইয়ার উত্তেজনার কারণে একটু গুদ ভিজে গেছে, সেটার রস বের হয়েছে। তুমি এইবার বিট গুলো রেজার দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলো”
আমি তখন বললাম, সুমাইয়া, তোর কি হয়েছে? কেন জল বের হয়েছে? সুমাইয়া তখন লজ্জায় মুখে হাত দেয় এবং দুই পা ফাঁক করে বলে “তাড়াতাড়ি ক্লিন কর, আমার অন্য রকম লাগছে”
ম্যাম তখন প্যাকেট থেকে গোলাপী রং এর কিছু একটি বের করে বলে, —“ধর এটি দিয়ে ক্লিন কর”
এরপর আমি আস্তে আসতে ক্লিন করে ধুয়ে ফেললাম, আমার সামনে তখন অসাধারণ সাদা চামড়ার মাঝে দুটি গোলাপী পাপড়ি। আমার ধন তখন এমন ভাবে দাঁড়ায় যে বলে বোঝানো যাবেনা।
ম্যাম সেটি দেখে হাসতে হাসতে বলে, “দেখি সর, আমাকে দেখতে দে, কেন তার গুদ এত চুলকাচ্ছিল” এরপর উনি অবাক হয়ে বলে, “আর তোর গুদ এত টাইট আর সুন্দর কিভাবে?” দাড়া দেখি এর কোনো ইনফেকশন আছে কিনা। এটি বলে ম্যাম গুদের পাপড়ি ফাক করে আঙ্গুল ঢুকাচ্ছে আর বের করছে।
আমি তখন বুঝতেই পারিনি, কখন যে আমি আমার শার্ট পেন্ট খুলে উলংগ হয়ে খেচা শুরু করেছি। ম্যাম হঠাৎ আমার দিকে তাকিয়ে “ওরেহ বাবা” বলে উঠে যে সুমাইয়া লাফ দিয়ে দাড়িয়ে পড়ে। এবং সে আমার ধন দেখে এতক্ষণ যে উত্তেজনা চেপে রেখেছিল সেটি বাদ দিয়ে তার জামা কাপড় খুলে সম্পুর্ন উলংগ হয়ে পড়ে। আমার সামনে এসেই দুহাতে আমার ধন ধরে চোষা শুরু করে।
ম্যাম এসব দেখে ফ্লোরে শুয়ে পড়ে, এরপর সুমাইয়ার গুদের নিচে মুখ ঢুকিয়ে চোষা শুরু করে। বাইরে বৃষ্টি এর মাঝেও পুরো ক্লাসরুম গোঙানি আর চপ চপ আওয়াজ এ ভরে যায়। আমি তখন এত উত্তেজিত হয়ে পড়েছি যে সাথে সাথেই প্রায় এক গ্লাস মাল সুমাইয়ার মুখে ঢেলে দেই। সুমাইয়া প্রথম বার এটি দেখায় এবং মুখে নেয়ার কারণে সে মুখ থেকে সব বের করে দেয়। তার ঠোট গলা বেয়ে নীচে করার সময় ম্যাম উঠে বসে এবং সময় মাল চুষে চুষে খেতে থাকে।
এরপর শুরু হয় আমাদের চূড়ান্ত থ্রিসাম সেক্স। বৃষ্টি না থামা প্রর্যন্ত চলতে থাকে। ঘন্টা বাজলে আমাদের হুস ফিরে এবং আরেকবার তিনজন একসাথে করে জামাকাপড় পরে নেই। এরপর ম্যামের বাসায় অনেকবার গিয়ে করছি মাঝে মাঝে আমার সাথে সুমাইয়াও যেত 😉 সমাপ্ত